মঙ্গলবার, ২৬ মে, ২০২০
Natrum Card
Natrum Card
শোরগোল, গান-বাজনা পছন্দ করে না। শীতে কাতর, দুধ খাইলে পাতলা
পায়খানা হয়, সব সময় মনে হয় পেট ভরা আছে। পেটে বায়ু জমে পেট ফুলে থাকে, কখনো
কোষ্ঠবদ্ধ, কখনো টক গন্ধযুক্ত মল। শাকসবজি খেলে রোগ বৃদ্ধি পায়। ইত্যাদি লক্ষনে।
সেবন বিধিঃ
6 বা 30 দিনে 3 মাত্রা। পুরাতন রোগ হইলে 200
বা 1m সকাল বিকাল দুই
মাত্রা।
Natrum Card |
Lycopodium
Lycopodium
রোগী খুব কৃপণ, ভীরু,
একা থাকতে ভয় পায়, রাগী, রোগী নতুন লোক
আসলে ভয় পায়, খুশিতে কান্না করে, গরম খাবার পছন্দ করে, গরম খাবার পছন্দ করে, বদহজম অবস্থায় খুব ক্ষুধা খুধা লাগে, সামান্য খাবার খেলে মনে হয় পেট ভরে
গিয়েছে, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ফেঁপে
থাকে, পেট ভুটভাট করে শব্দ করে। বিকেল হলে রোগ বৃদ্ধি পায়।
সেবনবিধিঃ
36 শক্তি দিনের
তিন মাত্রা 30
বা 200 শক্তি দিনে 2 মাত্রা পুরাতন রোগেamবা 10m আরো উচ্চশক্তি।
Lycopodium |
Corbo Veg
Corbo Veg
কোন কঠিন রোগে আক্রান্ত রোগী বাতাস পছন্দ করে, মুক্ত হয়ে থাকা পছন্দ করে, অন্ধকারে জীন-ভূতের ভয় হয়, স্মরণ শক্তি কম, শীতকাতর এই ধরনের রোগীদেরকার্বোভেজ একটি মহৎ উপকারী। খাদ্যদ্রব্য পরিপাক না হইয়া পেট ফাঁপে বিশেষ করে নিচের পেট, দুর্গন্ধ বাতকর্ম বা ঢেকুর উঠলে আরামবোধ হয়। ইত্যাদি লক্ষণে এই ঔষধ খুব উপকারী।
সেবনবিধিঃ
30 বা 200 শক্তি তিন ঘন্টা পর পর কয়েক মাত্রা সেবন করলে রোগী আরাম পাবে। নাক্সভমিকা প্রয়োগ করার পর বদহজম সম্পূর্ণরূপে
ভালো না হইলে কার্বোভেজ 200 বা1m তিন মাত্রা দিতে হবে।
Corbo Veg
সোমবার, ২৫ মে, ২০২০
Nux Vomica
Nux Vomica
হিংসুক কলহপ্রিয় শীতকাতর মদ্যপায়ী নেশাখোর অতিরিক্ত রাত্র জাগরন। অধিক মসলাযুক্ত অধিক মসলাযুক্ত খাবার জনিত বদহজম। খাদ্য ভালোভাবে পরিপাক না হয় খাবারের 21 ঘণ্টা পরে পেট ব্যথা মুখে টক পানি ওঠা।
বদহজম
বদহজম
অনিয়মিত বা অতিরিক্ত খাবার খাওয়া, তেল যুক্ত, চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া। রাত্রি জাগরণ অতিরিক্ত চা, কফি মদ্যপান ধূমপান গুরুপাক খাবার গ্রহণ করা।
খাবার ভালোভাবে পরিপাক না হয়ে বদহজম রোগ দেখা দেয়।
চিকিৎসা:
- Nux Vomica
- Corbo Veg
- Lycopodium
- Natrum Card
- Ipecac
- Pulsatilla
- Magnesia
- China
- Carrica Papaya
- Sulphur
বুধবার, ২০ মে, ২০২০
আগামী এক বছরের জন্য করোনা থেকে বাঁচতে দেবী শেঠির পরামর্শ
আগামী এক বছরের জন্য করোনা থেকে বাঁচতে দেবী শেঠির পরামর্শ
কোভিড-19 করোনাভাইরাসের বিস্তার প্রতিরোধে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই এখন লকডাউন চলছে। আর এ কারণে দীর্ঘদিন থেকেই পুরোপুরি ঘরবন্দি মানুষ। যদিও বিশ্বের কিছু দেশ ও অঞ্চলে এই লকডাউন শিথিলের পথে। ভয়াবহ এই ভাইরাস থেকে বাঁচতে সবারই চাই বাড়তি সতর্কতা। এই মহামারি সময়ে সচেতনতা, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা খুব জরুরি। তবে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুসরণ করা উচিত।
করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে আগামী ১ বছরের জন্য ২২ জরুরি পরামর্শ দিয়েছেন ডা. দেবী শেঠি। পরামর্শগুলো সহজ সরল। অবশ্য পালনে মিলবে জীবন।
১. এক বছরের জন্য বিদেশ ভ্রমণ স্থগিত।
২. আগামী এক বছর বাইরের খাবার খাবেন না।
৩. বিয়ে বা অন্যান্য অনুরূপ অনুষ্ঠানে যাবেন না।
৪. অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ করবেন না।
৫. কমপক্ষে এক বছর কোনও ভিড়ের জায়গায় যাবেন না।
৬. সামাজিক দূরত্বের নিয়মাবলী সম্পূর্ণরূপে অনুসরণ করুন।
৭. কাশি থেকে দূরে থাকুন।
৮. মুখোশটি মুখোমুখি রাখুন।
৯. বর্তমান এক সপ্তাহে খুব সাবধানতা অবলম্বন করুন।
১০. আপনার চারপাশে কোনো গোলমাল হতে দেবেন না।
১১. এখন থেকে ৬ মাস সিনেমা হল, শপিং মল, ভিড়ের বাজারে যাবেন না। সম্ভব হলে পার্ক, পার্টি ইত্যাদিও এড়ানো উচিত।
১২. শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ান।
১৩. নাপিতের দোকানে বা বিউটি সেলুন পার্লারে থাকাকালীন খুব যত্নশীল হন।
১৪. অপ্রয়োজনীয় সভা এড়িয়ে চলুন, সর্বদা সামাজিক দূরত্বের কথা মাথায় রাখুন।
১৫. করোনার হুমকি খুব শিগগিরই শেষ হচ্ছে না।
১৬. আপনি বাইরে বেরোনোর সময় বেল্ট, রিংগুলি, ঘড়ি পরবেন না। ঘড়ির দরকার নেই। আপনার মোবাইল সময় পেয়েছে।
১৭. স্যানিটাইজার সাথে রাখুন।
১৮. আপনার ঘরে জুতো আনবেন না। বাইরে রেখে দিন।
১৯. আপনার হাত পরিষ্কার করুন।
২০. আপনি যখন মনে করেন আপনি সন্দেহজনক রোগীর কাছে এসেছেন তখন পুরো গোসল করুন।
২১. লকডাউন বা লকডাউন পরবর্তী ৬ মাস থেকে ১২ মাস এই সতর্কতা অনুসরণ করুন।
২২. আপনার পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে এটি ভাগাভাগি করুন।
ডাঃ দেবী শেটি |
এস/পি
দারচিনির চা
দারচিনির চা
দারচিনি, গোলমরিচ, লেবুর রস ও মধু দিয়েও বানাতে পারেন ভেষজ চা। এক চামচ
দারচিনির গুঁড়ো, সিকি চামচ গোলমরিচ গুঁড়ো,
এক চামচ লেবুর রস ও এক চামচ মধু-র মধ্যে এক কাপ
ফুটন্ত জল দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে ছেঁকে নিন। দারচিনির কুমারিন,
গোলমরিচের পিপারিন প্রদাহের প্রবণতা কমাবে,
বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। লেবুর ভিটামিন
সি-এর কাজও তাই। সঙ্গে যুক্ত হবে মধুর এনার্জি। বেশ খানিক ক্ষণ চাঙ্গা রাখার
অব্যর্থ পানীয়। তবে কুমারিন বেশি খাওয়া ঠিক না। লিভারের ক্ষতি হতে পারে। আবার
সুগার কমাতে পারে বলে যাঁর ডায়াবিটিসের ওষুধ চলছে, তিনি বুঝেশুনে খাবেন।
জ্বর-সর্দি-কাশিতে তুলসি চা
জ্বর-সর্দি-কাশিতে তুলসি চা
বাড়িতে গাছ থাকলে তুলসি পাতা দিয়ে বানাতে পারেন। সাধারন
জ্বর-সর্দি-কাশির প্রকোপ কম থাকবে। নিয়মিত খেলে প্রদাহের প্রবণতা কমবে,
বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
কী ভাবে বানাবেন? একবাটি জলে একমুঠো তুলসি পাতা ফুটতে দিন। টগবগ করে ফুটলে
আঁচ কমিয়ে ১০ মিনিট ফোটান। এরপর এতে মেশান এক চামচ মধু আর দু-চামচ লেবুর রস। মধু
দেবে এনার্জি, লেবুর ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে
কাজে লাগবে। ইচ্ছে হলে ধনে ও আদাও মেশাতে পারেন। শুকনো কাশির প্রকোপ কম থাকবে।
কমবে প্রদাহের প্রবণতা। কীভাবে বানাবেন, দেখে নিন।
এক লিটার জলে দু-চামচ আদা কুচি,
চার চামচ ধনে ও একমুঠো তুলসি পাতা দিয়ে কম আঁচে
ভাল করে ফোটান, যত ক্ষণ না জল অর্ধেক হয়ে যায়। এবার ছেঁকে নিয়ে
মধু ও লেবু মিশিয়ে খান।
তবে
গর্ভাবস্থায় নিয়মিত তুলসি চা না খাওয়াই ভাল। কারণ তুলসিতে আছে এস্ট্রাজল যা জরায়ুর
সংকোচন বাড়াতে পারে। যাঁরা ডায়াবিটিসের ওষুধ খান বা ইনসুলিন নেন, তাঁরা
নিয়মিত খাওয়ার আগে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে নেবেন। কারণ তুলসি রক্তে সুগারের
মাত্রা কমায় বলে জানা গেছে। রক্ত পাতলা রাখার ওষুধ খেলেও সাবধান। কারণ তুলসিও রক্ত
পাতলা রাখে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে জানানো হয়েছে, যাঁদের
নিয়মিত অ্যাসিটামিনোফেন জাতীয় ব্যথার ওষুধ খেতে হয়, তাঁরা
তুলসি খাওয়ার আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেবেন কারণ দুইয়ের মিলিত প্রভাবে লিভারের
কিছু ক্ষতি হতে পারে।
tulsi tea |
প্যানক্রিয়াটাইটিস কী?
প্যানক্রিয়াটাইটিস কী?
প্যানক্রিয়াস একটি গ্রিক শব্দ। যার অর্থ ‘অল ফ্লেশ’। প্যানক্রিয়াস শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ বাংলায় যার নাম অগ্ন্যাশয়। প্যানক্রিয়াসের কাজ হল দু’টি। পাচক রস বা এনজ়াইম তৈরি করা। যা আমাদের খাবার হজম করতে সাহায্য করে। শর্করা, আমিষ এবং স্নেহ... তিন ধরনের খাবার হজমেই সাহায্য করে অগ্ন্যাশয়ে তৈরি হওয়া এই উৎসেচক। প্যানক্রিয়াসের সঙ্গে আবার কিছু ডাক্টের মাধ্যমে ইনটেস্টাইন বা অন্ত্রের সংযোগ থাকে। যেগুলি দিয়ে প্যানক্রিয়াসে তৈরি পাচক রস অন্ত্রে পৌঁছয়। তার পরেই খাবার হজমের প্রক্রিয়া শুরু হয়। একে এক্সোক্রিন প্যানক্রিয়াস বলে। প্যানক্রিয়াসের আর একটি কাজ হল ইনসুলিন বা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন তৈরি করা। একে এন্ডোক্রিন প্যানক্রিয়াস বলে।
সাধারণত পাচক রস বা এনজ়াইমস তৈরি হওয়ার পরে তা প্যানক্রিয়াসে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। অন্ত্রে পৌঁছনোর পরেই সেগুলি সক্রিয় হয়। এবং খাবার হজমের ক্ষমতা তৈরি হয়। কিন্তু কোনও কারণে যদি প্যানক্রিয়াসে থাকা অবস্থাতেই এনজ়াইমগুলি সক্রিয় হয়ে ওঠে, তখন তা প্যানক্রিয়াস গ্ল্যান্ডকেই হজম করতে শুরু করে। হজম করার এই প্রক্রিয়ার ফলে ইনফ্ল্যামেটরি মিডিয়েটর বেরোয়। যা ইনফ্ল্যামেশন বা প্রদাহে সাহায্য করে। অগ্ন্যাশয়ের এই প্রদাহকেই প্যানক্রিয়াটাইটিস বলে।
প্রকার:
প্যানক্রিয়াসে প্রদাহ দু’ধরনের হতে পারে। একটি হল হঠাৎ প্রদাহ বা অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস। দ্বিতীয়টি হল ধীরগতির প্রদাহ বা ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস।
রোগের কারণ
বিভিন্ন কারণেই অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস হতে পারে। এর মধ্যে প্রধান কারণ হিসেবে বলা হয় পিত্তনালির পাথর এবং অতিরিক্ত মদ্যপান। সাধারণত পিত্তনালির পাথরের কারণে মহিলাদের মধ্যে অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। আর পুরুষদের ক্ষেত্রে মদ্যপানের কারণে।
এ ছাড়াও দেহে লিপিড বা ক্যালশিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে এই রোগ হতে পারে। এমনকি অগ্ন্যাশয়ে কোনও ভাবে আঘাত লাগলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তা ছাড়াও ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে বা স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধের থেকে, ভাইরাল ইনফেকশন থেকে এবং কিছু কিছু অস্ত্রোপচারের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও এই রোগ হতে পারে বলে চিকিৎসকেরা মনে করেন। জিনগত কারণে বা অজানা কোনও কারণেও অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিসের ক্ষেত্রে মদ্যপান অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কারণ। এ ছাড়াও কোনও কারণে প্যানক্রিয়াসের ডাক্টগুলি ব্লকড থাকলে পাচক রস অন্ত্রে পৌঁছয় না। সে ক্ষেত্রেও ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা।
লক্ষণ
অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিসের ক্ষেত্রে পেটে তীব্র যন্ত্রণা হয়। পেটের উপর থেকে শুরু হওয়া এই যন্ত্রণা ক্রমশ গোটা পেট-সহ পিঠের শিরদাঁড়ায় ছড়িয়ে পড়ে। বুকের দিকেও এই ব্যথা উঠতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে আবার তীব্র ব্যথার সঙ্গে বমিও হয়ে থাকে। গ্যাস্ট্রোএন্ট্রোলজিস্টরা বলেন, প্যানক্রিয়াটাইটিসের মতো সিভিয়র পেন খুব কম অসুখেই হয়। প্যানক্রিয়াটাইটিস ছাড়া অন্ত্রে রক্তের সরবরাহ বন্ধ হয়ে গিয়ে, সেটি মৃত হয়ে পড়লেও এ রকম মারাত্মক যন্ত্রণা হয়ে থাকে।
ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিসের ক্ষেত্রে ঘনঘন পেটে ব্যথা হয়। খাবার হজম হয় না, ওজন কমতে থাকে। ডায়াবিটিস হতে পারে। অন্ত্রে পাচক রস পৌঁছয় না বলে, প্রোটিন বা ফ্যাটজাতীয় খাবার খেলেই পেটের সমস্যা শুরু হয়। বারবার স্টুল হতে থাকে।
জটিলতা
প্যানক্রিয়াটাইটিস থেকে অনেক ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে। যেমন— অগ্ন্যাশয় ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেখানে যে পাচক রস থাকে, তা জমে সমস্যা তৈরি হতে পারে।
প্যানক্রিয়াটাইটিসে সিস্টেম অফ ইনফ্ল্যামেটারি রেসপন্স সিনড্রোম (SIRS) হতে পারে। যার ফলে গোটা শরীরে যে ব্লাড ভেসেল বা রক্তনালি রয়েছে, সেগুলি রক্ত বা ফ্লুয়িড ধরে রাখার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এতে রক্তনালিগুলি লিক করতে শুরু করে। ফ্লুয়িড লিক করে টিসুতে জমলে রোগীর শক তৈরি হয়। এই শক থেকেই প্রাথমিক অবস্থায় প্রাণহানির আশঙ্কা থাকে। আসলে অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিসের তিনটি ভাগ রয়েছে। মাইল্ড, মডারেট এবং সিভিয়র। ৯০ শতাংশ রোগীই মাইল্ড বা মডারেটের আওতায় পড়েন। ১০ শতাংশ রোগীর সিভিয়র প্যানক্রিয়াটাইটিস হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রেই প্রাণনাশের আশঙ্কা বেশি।
রক্তনালি থেকে রক্ত এবং ফ্লুয়িড বেরিয়ে যাওয়ায় গোটা শরীরে সার্কুলেশনের জন্য রক্তের অভাব দেখা দেয়। সেই সঙ্গে এসআইআরএস হলে শরীরের প্রধান পাঁচটি অঙ্গ, যেমন— হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, কিডনি, লিভার, ব্রেন ধীরে ধীরে বিকল হতে পারে।
• ডায়াবিটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
• পিত্তনালি সরু হয়ে যায়। ফলে জন্ডিস হওয়ার ভয়ও থেকে যায়।
• ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস অনেক দিন থাকলে, প্যানক্রিয়াসে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা
রক্তে অ্যামাইলেজ় এবং লাইপেজ় এনজ়াইম পরীক্ষা করে সাধারণত এই রোগ ধরা হয়। মূত্রে অ্যামাইলেজ়ের পরিমাণও দেখা যেতে পারে। এ ছাড়াও রক্তের সার্বিক পরীক্ষা (সিবিসি), রক্তে সুগারের মাত্রা, ক্যালশিয়ামের মাত্রা, ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা, লিভার এনজ়াইমের মাত্রা (এএলটি, এএসটি) এ সব দেখেই রোগ এবং রোগের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা করা হয়। আল্ট্রাসোনোগ্রাম এবং সিটি স্ক্যান করেও অগ্ন্যাশয়ের গাঠনিক অবস্থা বোঝা হয়।
চিকিৎসা
অগ্ন্যাশয়ে হঠাৎ প্রদাহ একটি জরুরি অবস্থা। যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা শুরু করতে হয়। মনে রাখতে হবে, আইসিইউ-এর ব্যবস্থা রয়েছে, এমন হাসপাতালে রোগীকে ভর্তি করা ভাল। কারণ এ সময়ে হঠাৎই রোগীর বিভিন্ন অঙ্গ বিকল হতে শুরু করে, শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে আইসিইউ বা সিসিইউ জরুরি। পিত্তে পাথরের জন্য এই রোগ হলে অস্ত্রোপচার বাধ্যতামূলক। তবে প্যানক্রিয়াটাইটিস সারিয়ে নিয়ে তবেই অস্ত্রোপচার করতে হবে।
অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস পুরোপুরি সেরে যেতে পারে। চিকিৎসকেরা অবশ্য বলেন, কেউ যদি বারবার অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিসে আক্রান্ত হন, তখন প্যানক্রিয়াস ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে। সে ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। তাই অনেক বেশি সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়।
ক্রনিকের ক্ষেত্রে শুধু উপসর্গের চিকিৎসা হয়। ঠিক মতো হজম না হলে, সে ক্ষেত্রে এনজ়াইম সাপ্লিমেন্ট দিতে হয়। ব্যথা হলে, ব্যথার ওষুধ দিতে হয়। অনেকের আবার দেখা যায়, পাচক রস পুরোটাই প্যানক্রিয়াসে থেকে যাচ্ছে। অন্ত্রে পৌঁছতে পারছে না। সে ক্ষেত্রে এন্ডোস্কোপি বা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বাইপাস করা হয়, যাতে পাচক রস অন্ত্রে পৌঁছতে পারে।
অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস হলে ঘাবড়াবেন না। বরং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠাও সম্ভব। আর ক্রনিকের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
সাবধানতা
ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস হলে চর্বিজাতীয় খাবার যেমন ডিম, দুধ, রেড মিট এড়িয়ে চলতে হবে। তেল জাতীয় খাবার বা ভাজাভুজিও চলবে না। ধূমপান এবং মদ্যপানও বন্ধ করতে হবে।
নিঃসন্দেহে প্যানক্রিয়াটাইটিস জটিল একটি রোগ। তবে ঠিক সময়ে চিকিৎসা করালে এবং কিছু সাবধানতা অবলম্বন করলে এই রোগ সেরে যেতে পারে।
Pancreatitis |
মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০২০
ছয় প্রকার মাথা ব্যথা জেনে রাখা ভালো
ছয় প্রকার মাথা ব্যথা জেনে রাখা ভালো।
টেনশন টাইপ হেডেক।
সবচেয়ে বেশি মাথাব্যথার নাম হলো টেনশন টাইপ হেডেক (TTH) । টি.টি. এইচ. সারা মাথাজুড়ে হয় এবং খুব একটা তীব্র না হলেও সারাক্ষণ থাকে। চলাফেরায় এ ব্যথা বাড়ে না। সকালের দিকে এই ব্যথা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর তীব্রতা বাড়তে থাকে। ক্লান্তি, অবসাদ, ঘুমের ব্যঘাত এই ব্যথা বেড়ে যায়।
মাইগ্রেন
মাইগ্রেন মাথা ব্যথা ছেলেদের থেকে মেয়েদের বেশি হয়। সাধারণত মাথার একপাশে এ ব্যথা অনুভুত হয়। এটি টি.টি. এইচ এর মতো সারাক্ষণ চিনচিন করে না বরং থেমে থেমে হয় এবং সেটা তীব্র থেকে তীব্রতর হয়।
মনে হয়, কে যেন কিছুক্ষণ পর পর হাতুড়ি দিয়ে পিটাচ্ছে মাথা বরাবর। আলোয় ও শারীরিক পরিশ্রমে এ ব্যথা বাড়ে তাই রোগী চুপচাপ অন্ধকার ঘরে শুয়ে থাকতে ভালোবাসে। কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েকদিন পর্যন্ত মাইগ্রেন পেইন থাকতে পারে। কিছুটা জেনেটিক বলে পরিবারের কারো থাকলে মাইগ্রেন হবার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
ক্লাস্টার হেডেক
সাধারণত চোখ বরাবর এ ব্যথা হয়। একটা নির্দিষ্ট সময় হয়, এবং দিনে কয়েকবার হয়। ক্লাস্টার হেডেক এ চোখ লাল হয়, চোখ দিয়ে পানি পড়ে, চোখের দৃষ্টিতেও সামান্য ব্যঘাত হয়। দিনে রাতে একটা নির্দিষ্ট সময় পর পর হয়, নির্দিষ্ট সময় নিয়ে থাকে তাই একে ক্লাস্টার হেডেক বলে।
সাইনাস
নাকের দু’পাশের হাড়ে ও কপালের হাড়ের ভেতর ছোট ছোট কিছু ফাঁকা জায়গা থাকে। এগুলোকে সাইনাস বলে। এতে বাতাস থাকে এবং এই বাতাস ব্রেইনের ভারের সাম্যতা রাখে।
হাড়ের ভেতর এসব সাইনাসের আবরণে প্রদাহ হলে বাতাস ও সর্দি জমে থাকে। এর ফলে সাইনাসগুলো বরাবর তীব্র ব্যথা হয়। এটাই সাইনুসাইটিস ব্যথা নামে সাইনাস হেডেক নামে পরিচিত। এ ব্যথার সঙ্গে সর্দি হাঁচি কাশি থাকে।
ক্রনিক ডেইলি হেডেক
মাসের প্রতিদিনই চিন চিন করে মাথাব্যথা হওয়াকে ক্রনিক ডেইলি হেডেক বলে।
মেয়েদের শরীরের হরমোনের তারতম্যের জন্যে প্রায়ই মাথাব্যথা হয়। একে হরমোনাল হেডেক বলে। সাধারণত মাসিকের সময় বা আগে পরে ইস্ট্রোজেন হরমোন কমে যায় বলে এই ব্যথা হয়। তাছাড়া গর্ভাবস্থায় ও হরমোনের তারতম্যের জন্যে মাথাব্যথা হয়।
সেক্সুয়েল হেডেক
স্বামী-স্ত্রীর মিলনের সময় বা আগে ও পরে মাথাব্যথা হতে পারে। এর নাম সেক্সুয়াল হেডেক। সাধারণত প্রচণ্ড এক্সারশনে এ ব্রেইনে রক্তচাপ বেড়ে গিয়ে এ ধরনের ব্যথা হয়। এ ব্যথা খুব একটা তীব্র হয় না। এবং সেরে যায় কিছুক্ষণের মধ্যে।
তবে শারীরিক মিলনে হঠাৎ যদি কখনও তীব্র মাথাব্যথা হয় সেই সঙ্গে বমি ভাব, খিচুনি অজ্ঞান হয়ে যাওয়া তবে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে, কারণ রক্তনালির ত্রুটির (এনিউরিজম/ম্যালফরমেশন) জন্যে এ ব্যথা তীব্রতর হয় এবং এ থেকে অনেক সময় স্ট্রোক হয়ে মৃত্যু হতে পারে।
এক্সারশন ছাড়া স্বামী-স্ত্রীর মিলনে ছন্দপতন থাকলেও অনেক সময় মাথাব্যথা হয়। সাধারণত মেয়েদের এ ব্যথা বেশি হয়। এ ব্যথাকে খুব একটা গুরুত্ব দেয়া হয় না। অথচ স্বামী-স্ত্রীর শুধুমাত্র মিলনের ছন্দপতনে ধীরে ধীরে সম্পর্কে ফাটল ধরে এবং ডিভোর্স হয়ে যায়।
অতিরিক্ত চা বা কফি পানে যেমন মাথাব্যথা হয় তেমনি অনেক সময় চা বা কফি পান থেকে বিরত থাকলেও মাথাব্যথা হয়।
কখনও কখনও কোনো কারণ ছাড়াই মাথাব্যথা হয়। কেবল মন খারাপ থাকলেও মাথাব্যথা হয়। একে সাইকোজেনিক পেইন বলে এবং এ সাইকোলজিকেল পেইনের সাইকোলজিক্যাল কারণ থাকে। সাইকিয়াট্রিক কাউনসেলিং ব্যতীত কখনোই এই ব্যথা সারার নয়।
দুই.
মাথাব্যথা অবহেলা করা ঠিক নয়। মামুলি কারণে যেমন মাথাব্যথা হয় তেমন অনেক বড় রকমের অসুখ-বিসুখের জন্যেও মাথাব্যথা হয়। তাই মাথাব্যথা কারণ সঠিকভাবে নিরুপণ, পুরোপুরি হিস্ট্রি নেয়া এবং যথাযথ চিকিৎসার জন্যে অবশ্যই মাথাব্যথাকে গুরুত্ব দিতে হবে।
রবিবার, ১৭ মে, ২০২০
করোনাভাইরাস রোগ (সিওভিড -১৯) একটি সংক্রামক রোগ যা সদ্য আবিষ্কৃত করোন ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট
করোনাভাইরাস রোগ (সিওভিড -১৯) একটি সংক্রামক রোগ যা সদ্য আবিষ্কৃত করোন ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট।
COVID-19 ভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত বেশিরভাগ মানুষ হালকা থেকে মাঝারি শ্বাসযন্ত্রের অসুস্থতা নিয়ে পড়বেন এবং বিশেষ চিকিত্সার প্রয়োজন ছাড়াই সুস্থ হয়ে উঠবেন। বয়স্ক ব্যক্তিরা এবং কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ, ডায়াবেটিস, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ এবং ক্যান্সারের মতো অন্তর্নিহিত চিকিত্সা সমস্যায় গুরুতর অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং ধীরগতির সর্বোত্তম উপায়টি COVID-19 ভাইরাস, এটি যে রোগের কারণ হয় এবং কীভাবে এটি ছড়িয়ে পড়ে সে সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত। আপনার হাত ধোয়া বা অ্যালকোহল ভিত্তিক ঘষা ঘন ঘন ব্যবহার এবং আপনার মুখ স্পর্শ না করে নিজেকে এবং অন্যদের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করুন।
COVID-19 ভাইরাস সংক্রামিত ব্যক্তির কাশি বা হাঁচি হয় যখন প্রাথমিকভাবে নাক থেকে লালা বা স্রাব ফোটা মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, তাই এটি গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি শ্বাস-প্রশ্বাসের শিষ্টাচারও অনুশীলন করুন (উদাহরণস্বরূপ, একটি ফ্লেক্স কনুইতে কাশির মাধ্যমে)।
এই মুহুর্তে, COVID-19 এর জন্য কোনও নির্দিষ্ট টিকা বা চিকিত্সা নেই। তবে, সম্ভাব্য চিকিত্সার মূল্যায়ন করার জন্য অনেকগুলি চলমান ক্লিনিকাল ট্রায়াল রয়েছে। ডাব্লুএইচও ক্লিনিকাল অনুসন্ধানগুলি উপলব্ধ হওয়ার সাথে সাথে আপডেট তথ্য সরবরাহ করা চালিয়ে যাচ্ছে।
শনিবার, ১৬ মে, ২০২০
করোনা ভাইরাস কমিউনিটি ট্রান্সমিশন পর্যায়ে পৌঁছেছে
🔴🔴🔴করোনা ভাইরাস কমিউনিটি ট্রান্সমিশন পর্যায়ে পৌঁছেছে 🔴🔴🔴
লক্ষনের প্রতিক্ষায় না থেকে থাকতে হবে সর্বচ্চ কৌসলগত অবস্থানে।
☑️ বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলছেন, দেশে করোনাভাইরাসের বিস্তার এখন কমিউনিটি ট্রান্সমিশন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যার জন্য এই ভাইরাস মোকাবেলার কাজ আরও কঠিন হয়ে পড়ছে।
☑️ কমিউনিটি ট্রান্সমিশন কি?
কোন মহামারির কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের মানে হলো রোগটি সমাজের ভেতরে এমনভাবে ছড়িয়ে পড়ছে যাতে এর উৎস খুঁজে পাওয়া আর সম্ভব হয় না। ফলে রোগকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে।
কোন মহামারির কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের মানে হলো রোগটি সমাজের ভেতরে এমনভাবে ছড়িয়ে পড়ছে যাতে এর উৎস খুঁজে পাওয়া আর সম্ভব হয় না। ফলে রোগকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে।
☑️ বিবিসি বাংলার সাথে এক সাক্ষাৎকারে জাহিদ মালেক বলেন, "ইনিশিয়াল স্টেজ (প্রাথমিক স্তর) পার হয়ে আমরা এখন কমিউনিটি সংক্রমণের মধ্যে রয়েছি।"
☑️ আর এটা হবে আপনার জীবন চলার পথে সব কিছুতে কৌসলগত সতর্কতা। আর তা হল আপনি কিছু কাজ এমন করবেন, কিছু খাবার এমন খাবেন যা আপনার অটো ইমিউন সিস্টেম কে শক্তিশালী করে আপনার S.IgG লেভেল কে শক্তিশালী করার মাধ্যেমে। আর কিছু খাবার ছেড়ে দিন যা খেলে ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে যায়।
*** আর কিছু হোমিওপ্যাথিক রেমেডি আছে যা জার্মান প্রমান করেছে যে এ ঔষধ গ্রহণ করলে আপনার S.IgG লেভেল অনেক শক্তিশালী হবে। যা, যে কোন ভাইরাস থেকে আপনার শরীর কে রাখবে সর্বচ্চ নিরাপদ।
*** আর কিছু হোমিওপ্যাথিক রেমেডি আছে যা জার্মান প্রমান করেছে যে এ ঔষধ গ্রহণ করলে আপনার S.IgG লেভেল অনেক শক্তিশালী হবে। যা, যে কোন ভাইরাস থেকে আপনার শরীর কে রাখবে সর্বচ্চ নিরাপদ।
☑️ যে খাবার আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে।
1. সাগরের মাছ। 2. কাঁচা হলুদ। 3. শ্যামন ফিস।( আইশ জাতীয় মাছ)। 5. গ্রিন টি। 6. বাঁধা কপি। 7.ব্রুকলি। 8. পাকা হলুদ লেবু। 9. এলোভেরা। 10. মেথি ভিজানো পানি।
1. সাগরের মাছ। 2. কাঁচা হলুদ। 3. শ্যামন ফিস।( আইশ জাতীয় মাছ)। 5. গ্রিন টি। 6. বাঁধা কপি। 7.ব্রুকলি। 8. পাকা হলুদ লেবু। 9. এলোভেরা। 10. মেথি ভিজানো পানি।
☑️ যে খাবার আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাবে।
1. চিনি। 2. এলকোহল। 3. ক্যাফিন। 4. কৃত্রিম মিষ্টি। 5. সংরক্ষিত বা পেকেটজাত টিন জাত বা বোতলজাত খাবার।
6. উচ্চ শর্করা যুক্ত ফল। 7. ভূট্টা। 8. কোকা কলা জাতীয় পানিয়। 9. প্রক্রিয়াজাত খাবার। 10. জাঙ্ক ফুড।
11. ফাস্ট ফুড।
1. চিনি। 2. এলকোহল। 3. ক্যাফিন। 4. কৃত্রিম মিষ্টি। 5. সংরক্ষিত বা পেকেটজাত টিন জাত বা বোতলজাত খাবার।
6. উচ্চ শর্করা যুক্ত ফল। 7. ভূট্টা। 8. কোকা কলা জাতীয় পানিয়। 9. প্রক্রিয়াজাত খাবার। 10. জাঙ্ক ফুড।
11. ফাস্ট ফুড।
☑️এছাড়া প্রতিদিন ২০ মি, হাটা, ২০ মি, রোদে দাঁড়ানো। পাকা যে কোন টক ফল। তিতা জাতীয় খাবার মাঝে মাঝে খাওয়া আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দারুন ভাবে বাড়িয়ে দিবে ইনশা আল্লাহ।
☑️ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আপনি নির্ভয়ে তিন টা কম্বোতে এই রেমেডি গ্রহণ করতে পারেন।
1.Arsenic alb 200
2.Allium cepa:200
3. Arnica 200
4. Chamomilla 200
5. Hypericum 200
6. Ignatia 200
7. Magnesia phos 200
8. Nux vomica 200
9. Pulsatilla 200
10.Rhus tox 200
1.Arsenic alb 200
2.Allium cepa:200
3. Arnica 200
4. Chamomilla 200
5. Hypericum 200
6. Ignatia 200
7. Magnesia phos 200
8. Nux vomica 200
9. Pulsatilla 200
10.Rhus tox 200
☑️এছাড়া লক্ষন ভিত্তিক ঔষধ লিখে দেয়া হল প্রয়োজনে যেন আপনি ব্যাবস্থা নিতে পারেন।
☑️কাশি+ কফ + হাঁচি + নাক দিয়ে পানি = সাধারণ সর্দিজ্বর!
1.Arsenicum album 200
2.Belladonna 200
3.Euphrasia 200
1.Arsenicum album 200
2.Belladonna 200
3.Euphrasia 200
☑️কাশি + কফ + নাক দিয়ে পানি + হাঁচি + শরীর ব্যাথা + দুর্বলতা + হালকা জ্বর = সাধারণ ভাইরাল ফিভার!
1.Aconite 200
2.Bryonia Alba 200
3.Gelsemium 200
4.Eupatorium Perfoliatum.200 (****-)
এই
1.Aconite 200
2.Bryonia Alba 200
3.Gelsemium 200
4.Eupatorium Perfoliatum.200 (****-)
এই
☑️শুকনা কাশি + হাঁচি + শরীর ব্যাথা + দুর্বলতা + বেশী জ্বর (>102) + শ্বাসকষ্ট = সম্ভাব্য করোনা ভাইরাস!
Kali carb 200
Gesemium 200(****)
Bryonia 200
Belladona 200
Carbo veg 200
Ars alb 200(*****)
Kali carb 200
Gesemium 200(****)
Bryonia 200
Belladona 200
Carbo veg 200
Ars alb 200(*****)
☑️ প্রচন্ডশরীর ব্যাথায়ঃ
GUAICUM
colocynthis
Ledum pal
Kalmia lat
GUAICUM
colocynthis
Ledum pal
Kalmia lat
☑️ প্রচন্ড স্বাস কষ্টেঃ
Mother (q)
aralia racemosa
blatta orientalis
sambucus
lobelia inflata
Mother (q)
aralia racemosa
blatta orientalis
sambucus
lobelia inflata
➖➖ করোনার যে কোন উপসর্গের কমপ্লিট আরগ্যের জন্যে যথেষ্ট হবে এই ঔষধগুলা ইনশা আল্লাহ।
জনকল্যাণে মাদানি হোমিওপ্যাথিক ইন্টারন্যাশনাল পরিবারের পক্ষ থেকে,
..........ডা, আসাদুজ্জামান।
..........ডা, আসাদুজ্জামান।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)