করোনা ভাইরাস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
করোনা ভাইরাস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

রবিবার, ১৭ মে, ২০২০

করোনাভাইরাস রোগ (সিওভিড -১৯) একটি সংক্রামক রোগ যা সদ্য আবিষ্কৃত করোন ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট

করোনাভাইরাস রোগ (সিওভিড -১৯) একটি সংক্রামক রোগ যা সদ্য আবিষ্কৃত করোন ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট।


COVID-19 ভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত বেশিরভাগ মানুষ হালকা থেকে মাঝারি শ্বাসযন্ত্রের অসুস্থতা নিয়ে পড়বেন এবং বিশেষ চিকিত্সার প্রয়োজন ছাড়াই সুস্থ হয়ে উঠবেন। বয়স্ক ব্যক্তিরা এবং কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ, ডায়াবেটিস, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ এবং ক্যান্সারের মতো অন্তর্নিহিত চিকিত্সা সমস্যায় গুরুতর অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং ধীরগতির সর্বোত্তম উপায়টি COVID-19 ভাইরাস, এটি যে রোগের কারণ হয় এবং কীভাবে এটি ছড়িয়ে পড়ে সে সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত। আপনার হাত ধোয়া বা অ্যালকোহল ভিত্তিক ঘষা ঘন ঘন ব্যবহার এবং আপনার মুখ স্পর্শ না করে নিজেকে এবং অন্যদের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করুন।

COVID-19 ভাইরাস সংক্রামিত ব্যক্তির কাশি বা হাঁচি হয় যখন প্রাথমিকভাবে নাক থেকে লালা বা স্রাব ফোটা মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, তাই এটি গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি শ্বাস-প্রশ্বাসের শিষ্টাচারও অনুশীলন করুন (উদাহরণস্বরূপ, একটি ফ্লেক্স কনুইতে কাশির মাধ্যমে)।

এই মুহুর্তে, COVID-19 এর জন্য কোনও নির্দিষ্ট টিকা বা চিকিত্সা নেই। তবে, সম্ভাব্য চিকিত্সার মূল্যায়ন করার জন্য অনেকগুলি চলমান ক্লিনিকাল ট্রায়াল রয়েছে। ডাব্লুএইচও ক্লিনিকাল অনুসন্ধানগুলি উপলব্ধ হওয়ার সাথে সাথে আপডেট তথ্য সরবরাহ করা চালিয়ে যাচ্ছে।

শনিবার, ১৬ মে, ২০২০

করোনা ভাইরাস কমিউনিটি ট্রান্সমিশন পর্যায়ে পৌঁছেছে

🔴🔴🔴করোনা ভাইরাস কমিউনিটি ট্রান্সমিশন পর্যায়ে পৌঁছেছে 🔴🔴🔴


লক্ষনের প্রতিক্ষায় না থেকে থাকতে হবে সর্বচ্চ কৌসলগত অবস্থানে।
☑️ বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলছেন, দেশে করোনাভাইরাসের বিস্তার এখন কমিউনিটি ট্রান্সমিশন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যার জন্য এই ভাইরাস মোকাবেলার কাজ আরও কঠিন হয়ে পড়ছে।
☑️ কমিউনিটি ট্রান্সমিশন কি?
কোন মহামারির কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের মানে হলো রোগটি সমাজের ভেতরে এমনভাবে ছড়িয়ে পড়ছে যাতে এর উৎস খুঁজে পাওয়া আর সম্ভব হয় না। ফলে রোগকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে।
☑️ বিবিসি বাংলার সাথে এক সাক্ষাৎকারে জাহিদ মালেক বলেন, "ইনিশিয়াল স্টেজ (প্রাথমিক স্তর) পার হয়ে আমরা এখন কমিউনিটি সংক্রমণের মধ্যে রয়েছি।"
☑️ আর এটা হবে আপনার জীবন চলার পথে সব কিছুতে কৌসলগত সতর্কতা। আর তা হল আপনি কিছু কাজ এমন করবেন, কিছু খাবার এমন খাবেন যা আপনার অটো ইমিউন সিস্টেম কে শক্তিশালী করে আপনার S.IgG লেভেল কে শক্তিশালী করার মাধ্যেমে। আর কিছু খাবার ছেড়ে দিন যা খেলে ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে যায়।
*** আর কিছু হোমিওপ্যাথিক রেমেডি আছে যা জার্মান প্রমান করেছে যে এ ঔষধ গ্রহণ করলে আপনার S.IgG লেভেল অনেক শক্তিশালী হবে। যা, যে কোন ভাইরাস থেকে আপনার শরীর কে রাখবে সর্বচ্চ নিরাপদ।
☑️ যে খাবার আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে।
1. সাগরের মাছ। 2. কাঁচা হলুদ। 3. শ্যামন ফিস।( আইশ জাতীয় মাছ)। 5. গ্রিন টি। 6. বাঁধা কপি। 7.ব্রুকলি। 8. পাকা হলুদ লেবু। 9. এলোভেরা। 10. মেথি ভিজানো পানি।
☑️ যে খাবার আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাবে।
1. চিনি। 2. এলকোহল। 3. ক্যাফিন। 4. কৃত্রিম মিষ্টি। 5. সংরক্ষিত বা পেকেটজাত টিন জাত বা বোতলজাত খাবার।
6. উচ্চ শর্করা যুক্ত ফল। 7. ভূট্টা। 8. কোকা কলা জাতীয় পানিয়। 9. প্রক্রিয়াজাত খাবার। 10. জাঙ্ক ফুড।
11. ফাস্ট ফুড।
☑️এছাড়া প্রতিদিন ২০ মি, হাটা, ২০ মি, রোদে দাঁড়ানো। পাকা যে কোন টক ফল। তিতা জাতীয় খাবার মাঝে মাঝে খাওয়া আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দারুন ভাবে বাড়িয়ে দিবে ইনশা আল্লাহ।
☑️ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আপনি নির্ভয়ে তিন টা কম্বোতে এই রেমেডি গ্রহণ করতে পারেন।
1.Arsenic alb 200
2.Allium cepa:200
3. Arnica 200
4. Chamomilla 200
5. Hypericum 200
6. Ignatia 200
7. Magnesia phos 200
8. Nux vomica 200
9. Pulsatilla 200
10.Rhus tox 200
☑️এছাড়া লক্ষন ভিত্তিক ঔষধ লিখে দেয়া হল প্রয়োজনে যেন আপনি ব্যাবস্থা নিতে পারেন।
☑️কাশি+ কফ + হাঁচি + নাক দিয়ে পানি = সাধারণ সর্দিজ্বর!
1.Arsenicum album 200
2.Belladonna 200
3.Euphrasia 200
☑️কাশি + কফ + নাক দিয়ে পানি + হাঁচি + শরীর ব্যাথা + দুর্বলতা + হালকা জ্বর = সাধারণ ভাইরাল ফিভার!
1.Aconite 200
2.Bryonia Alba 200
3.Gelsemium 200
4.Eupatorium Perfoliatum.200 (****-)
এই
☑️শুকনা কাশি + হাঁচি + শরীর ব্যাথা + দুর্বলতা + বেশী জ্বর (>102) + শ্বাসকষ্ট = সম্ভাব্য করোনা ভাইরাস!
Kali carb 200
Gesemium 200(****)
Bryonia 200
Belladona 200
Carbo veg 200
Ars alb 200(*****)
☑️ প্রচন্ডশরীর ব্যাথায়ঃ
GUAICUM
colocynthis
Ledum pal
Kalmia lat
☑️ প্রচন্ড স্বাস কষ্টেঃ
Mother (q)
aralia racemosa
blatta orientalis
sambucus
lobelia inflata
 করোনার যে কোন উপসর্গের কমপ্লিট আরগ্যের জন্যে যথেষ্ট হবে এই ঔষধগুলা ইনশা আল্লাহ।
জনকল্যাণে মাদানি হোমিওপ্যাথিক ইন্টারন্যাশনাল পরিবারের পক্ষ থেকে,
..........ডা, আসাদুজ্জামান।

রবিবার, ৩ মে, ২০২০

এই যন্ত্রটি দিয়ে করোনাভাইরাস মেরে ফেলছে ভারত

এই যন্ত্রটি দিয়ে করোনাভাইরাস মেরে ফেলছে ভারত!


প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসকে মেরে ফেলা হচ্ছে তাপ দিয়ে বলে দাবি করেছেন ভারতের ডিফেন্স ইন্সটিটিউট অব অ্যাডভানসড টেকনোলজি (ডিআইএটি) সংস্থার বিজ্ঞানীরা। এজন্য একটি যন্ত্র ব্যবহার করছেন তারা। যন্ত্রটির নাম দেয়া হয়েছে - ‘অতুল্য’। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে গত ৩০ এপ্রিল ভারতের সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এ তথ্য জানিয়েছে।

জানা গেছে, ভারতীয় বিজ্ঞানীদের এই অভিনব আবিস্কারে সাড়া দিয়েছে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রায় তিন কিলোগ্রাম ওজনের এই যন্ত্রকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ইতোমধ্যে উদ্যোগো নিচ্ছেন তারা।
ডিআইএটির বিজ্ঞানীরা বলছেন, অতুল্য নামের যন্ত্রটি দিয়ে ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াল তাপ উৎপন্ন করে করোনাভাইরাসকে মেরে ফেলছেন তারা। এ তাপে ভাইরাসটির আরএনএ ধ্বংস হয়ে তা কার্যকারিতা হারায়।

ডিআইএটির বিজ্ঞানীরা আরও জানিয়েছেন, ‘অতুল্য’ মূলত একটি মাইক্রোওয়েভ স্টেরিলাইজার। একে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে ভারী বস্তুও তাপের মাধ্যমে স্টেরিলাইজ করা যায়। যন্ত্রটির সামনের অংশ দেখ‌তে অনেকটা চোঙের মতো। ওই চোঙা দিয়ে তিন কিলোগ্রাম ওজনের বার তার চেয়ে কম যে কোনো বস্তু যন্ত্রের ভিতরে পাঠিয়ে দেয়া হয়। যন্ত্রটি চালু করা হলে এক মিনিট ধরে ৫৬ থেকে ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের তাপপ্রবাহ ক্রমাগত বস্তুটির ওপর ছড়াতে শুরু করে। ক্রমাগত ছড়ানো এই তাপ সহ্য করতে পারে না করোনাভাইরাস। তা বিনষ্ট হয়ে যায়।
ATOLLOY,  অতুল্য, করোনা ভাইরাস,কোভিক ১৯, করোনা ভাইরাস মারা মেশিন

Ipecac