জরায়ূ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
জরায়ূ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০১৯

পলিসিসটিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম (PCOS)

পলিসিসটিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম (PCOS)



কিভাবে বুঝবেন ?

1. মাসিকের সমস্যা ।
2. মাসিক দেরি করে হওয়া।
3. মাসিক দির্ঘদিন বন্ধ থাকার পর অতিরিক্ত মাসিক হওয়া।
4. ডিম্বাশয়ে অনেকগুলো সিস্ট হওয়া।
5. রক্তে পুরুষ হরমোন অধিক হওয়া। 
6. অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাওয়া বিশেষ করে পেটে অতিরিক্ত চর্বি জমে মোটা হওয়া,
7. বাচ্চা না হওয়া। 
8. মুখে ও শরীরে অবাঞ্ছিত লোম অতিরিক্ত হওয়া। 
9. ঘাড়ের চামড়া কাল মোটা হয়ে যাওয়া। এটা বগলের নিচে ও পায়ের ভাঁজেও হতে পারে

কি করবেন?
1. ওজন নিয়ন্ত্রণ করা ।
2.  তেল জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা। 
3. লক্ষণ অনুযায়ী চিকিসা করা।

হোমিওপ্যাথিকে এধরণের রোগের খুব ভালো চিকিসা আছে। বহু রোগি হোমিও চিকিসায় ভালো হয়েছে
Polycystic-ovarian-syndrome


মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৯

জরায়ু নিচের দিকে নেমে যাওয়া ও বাঁচার উপায়

জরায়ু নিচের দিকে নেমে যাওয়া ও বাঁচার উপায়

অনেক সময় বিভিন্ন কারণে জরায়ু নিচের দিকে নেমে যায়। একে "ইউটেরাল প্রলাপস" বলা হয়।
যখন প্রলাপস প্রবলেম দেখা দেয় তখন সাধারণত ভ্যাজাইনা (যোনিপথ) এর মধ্যে ভারী কিছু অনুভূত হয়। তলপেট ভারী ভারী লাগে, কোমরে, পিঠে ব্যথা হয়। এ লক্ষণগুলো নিয়ে ডাক্তারের কাছে এলে, ডাক্তার প্রলাপস ধারনা করে এবং নির্ণয় করে যে তার প্রলাপস কত ডিগ্রি বর্তমান।
*** প্রলাপস সাধারণত তিন স্তরে হতে পারে:-
** প্রথম পর্যায়ের প্রলাপস এ কিছু কস্টের লক্ষন দেখা দেয় এবং ডাক্তার বলে দেন আপনি ভারী জিনিস ওঠাবেন না, তা এক পর্যায় ভালো হয়ে যাবে।

দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রলাপস হয় আর রোগী যদি তরুণ হয়, তার পারিবারিক জীবন যদি পূর্ণ না হয়, তখন ডাক্তার একটি অস্ত্রোপচার করে। যতটুকু বের হয়েছে, একে কেটে ছোট করে ফেলে। এর পর ডাক্তারগণ তাকে পরামর্শ দেয়। পরে বাচ্চা নিলে অ্যাবোরশন (গর্ভপাত) হয়ে যেতে পারে। তবে অ্যাবোরশনেরও (গর্ভপাত) একটি চিকিৎসা আছে। তখন ডাক্তার একটি পদ্ধতিতে মুখকে বেঁধে দেয়, যেন বাচ্চাটি পড়ে না যায়।
তৃতীয় পর্যায়ে হলে একে ডাক্তারগণ ফেলে দিতে পরামর্শ দেয়।
অল্প বয়সেও প্রলাপস হয়। ভারী কাজ করলে অনেক সময় অবিবাহিত মেয়েদেরও প্রলাপস হতে পারে। সুতরাং তাদেরও এ রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।

প্রিয় পাঠক,
দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রলাপসে চিকিৎসা করে সুস্থ হলেও অনেক জটিলতা রয়ে যায়। তার মধ্যে একটি হলো, অ্যাবোরশন (গর্ভপাত) হতে পারে।
# তৃতীয় পর্যায়ে জটিলতা হয়ে অনেক কিছু হতে পারে। 
তার মধ্যে কিছু জটিলতা উল্লেখ করা হল।
1. বেঁধে দেয়া ইউটেরাল নেমে যেতে পারে।
2. হেমোরেজ হতে পারে।
3. ভ্যাজাইনা ছোট হতে পারে।

প্রিয় পাঠক, যে কোন ডিগ্রি ইউটেরাল প্রলাপস, ঔষধ সেবন করে, অপারেশন ছাড়াই সুস্থ হতে পারেন।

Ipecac