বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০১৯

লাইপোমা / Lipoma

লাইপোমা / Lipoma 

লাইপোমা একটি নির্দোষ টিউমার যা চর্বিযুক্ত টিস্যু দিয়ে গঠিত। নরম টিস্যু টিউমারগুলোর মধ্যে লাইপোমা হচ্ছে সবচেয়ে সাধারণ ধরন।
সাধারণত নড়ানো চড়ানো যায় এবং সাধারণভাবে এগুলো ব্যথাহীন। অনেক লাইপোমা ছোট আকারের, সাধারণত এক সেন্টিমিটার ব্যাসের কম; কিন্তু কোনো কোনো লাইপোমা ছয় সেন্টিমিটারের চেয়ে বড় আকারের হতে পারেসাধারণত ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সে লাইপোমা বেশি দেখা দেয়, তবে শিশুদেরও এটা হতে পারে। কারও কারও মতে লাইপোমা ক্যান্সারে রূপান্তর ঘটতে পারে।৷
তবে টিউমার বলতে চিকিসা বিজ্ঞানের একটি বিশেষ অবস্থাকে বোঝান হয়েছে। শরীরের যে কোনো স্থানে কোষসমূহ যদি ধীরে ধীরে বা দ্রুততার সঙ্গে অস্বাভাবিক অসামঞ্জস্যভাবে ফুলে ওঠে বা এক কথায় টিউমার হলো ূল দেহ কোষের রূপান্তর বা নতুন কোষের সংযোজন। তবে কি কারণে মানবদেহে এমন টিউমার বা ক্যান্সার হয় তার কারণ জানা যায়নি। আমাদের দেশে বেশ কিছু পরিচিত টিউমারে আক্রান্ত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়।
টিউমার তিন প্রকার :-
১/ হিস্টোম। 

২/ সাইটোমা।

৩/ টেরাটোমা।
 হিস্টোমা টিউমার আবার দুই প্রকার 

১। বিনাইন, এ জাতীয় টিউমার তুলতুলে নরম হয় এবং শক্ত হয় না। খুব আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পায়। এর কোনো আবরণ থাকে না। এর উপরের চর্ম আলাদা পৃথক মনে হয়। এ টিউমারের সংলগ্ন গ্রন্থিসমূহ আক্রান্ত হয় না। চাপ দিলে এতে কোনো যন্ত্রণা অনুভূত হয় না।

২/ ম্যালিগন্যান্ট টিউমার ;- এটা নিরেট বা শক্ত হয়। এটা খুব দ্রুত বড় হয়। এতে আবরণ থাকে। এটার উপরের চর্ম আলাদা পৃথক মনে হয় না। এ টিউমার সংলগ্ন গ্রন্থিসমূহ আক্রান্ত হয়। চাপ দিলে এতে যন্ত্রণা অনুভূত হয়। এতে আঘাত করলে বা অস্ত্রোপচার করলে ক্ষতি হয়। অস্ত্রোপচার করলে পরে প্রায়ই ক্যান্সার হতে দেখা যায়।
চিকিসা পদ্ধতি :-টিউমারের সাধারণ চিকিসা অপারেশন। কিন্তু অনেক সময় টিউমার অপারেশন করলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ম্যালিগন্যান্ট টিউমার অপারেশন করা নিরাপদ নয়। হোমিওপ্যাথি চিকিসার মাধ্যমে সব রকম টিউমারকে আরোগ্য করা ম্ভব ।
Lipoma

লাইপোমা / Lipoma 



পলিসিসটিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম (PCOS)

পলিসিসটিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম (PCOS)



কিভাবে বুঝবেন ?

1. মাসিকের সমস্যা ।
2. মাসিক দেরি করে হওয়া।
3. মাসিক দির্ঘদিন বন্ধ থাকার পর অতিরিক্ত মাসিক হওয়া।
4. ডিম্বাশয়ে অনেকগুলো সিস্ট হওয়া।
5. রক্তে পুরুষ হরমোন অধিক হওয়া। 
6. অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাওয়া বিশেষ করে পেটে অতিরিক্ত চর্বি জমে মোটা হওয়া,
7. বাচ্চা না হওয়া। 
8. মুখে ও শরীরে অবাঞ্ছিত লোম অতিরিক্ত হওয়া। 
9. ঘাড়ের চামড়া কাল মোটা হয়ে যাওয়া। এটা বগলের নিচে ও পায়ের ভাঁজেও হতে পারে

কি করবেন?
1. ওজন নিয়ন্ত্রণ করা ।
2.  তেল জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা। 
3. লক্ষণ অনুযায়ী চিকিসা করা।

হোমিওপ্যাথিকে এধরণের রোগের খুব ভালো চিকিসা আছে। বহু রোগি হোমিও চিকিসায় ভালো হয়েছে
Polycystic-ovarian-syndrome


হাঁটু ব্যথা: জানুন কারণ ও করণীয়

হাঁটু ব্যথা:  জানুন কারণ ও করণীয় 

প্রধান কারণগু‌লোর ম‌ধ্যে-
, হাঁটু‌তে আঘাত পে‌লে
, হাঁটুর ভিত‌রের হাড় ক্ষয় হ‌লে।
, বাত হ‌লে। যেমন RA, Gouty, Arthritis
, ইন‌ফেকশন হ‌লে।
, লিগা‌মেন্ট ছিঁ‌ড়ে গে‌লে।
করণীয় কি?
# হাঁটু ভাঁজ ক‌রে কাজ না করা।
#
‌সিঁ‌ড়ি দি‌য়ে ওঠানামা কম করা।
#
শরী‌রের ওজন কমা‌নো।
#
মা‌লিশ বা ম্যাসাজ না করা।
#
দৈ‌নিক দুই বেলা ৩০ মি‌নিট ক‌রে হট ওয়াটার ব্যাগ দি‌য়ে হালকা গরম স্যাঁক দেয়া।
প্রিয় পাঠক, এরপরও যদি ব্যথা না কমে তাহলে ব্যথার কারণ নির্ণয় ও ব্যথা প্রতিকারের জন্য দ্রুত একজন বিজ্ঞ ডাক্তারের সাথে সাক্ষাত করুন।


Knee Pain: Learn the Causes and Causes
Knee Pain: Learn the Causes and Causes

Ipecac